শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে

হলুদের বাম্পার ফলন

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে এবার হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে। তাই হলুদে ভরপুর থাকছে স্থানীয় হাটবাজারগুলো।
এ এলাকার মাটি ও আবহাওয়া উপযুক্ত থাকায় এবার হলুদ চাষে সফল হয়েছেন লালমনিরহাটের চাষিরা। এ ছাড়া কম খরচে, ব্যাপক ফলন হওয়ায় লাভও বেশি। তাই কৃষকদের অর্থনৈতিকভাবে মানোন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখছে লালমনিরহাটের উৎপাদিত হলুদ।
লালমনিরহাটের উৎপাদিত হলুদের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে।  এই হলুদ যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।
কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, হলুদ বহুল ব্যবহৃত একটি মসলা জাতীয় ফসল। তাই চাহিদার সঙ্গে জনপ্রিয়তা বেশি। এ ছাড়া হলুদের অনেক ভেষজ গুণও রয়েছে। প্রায় সব ধরনের মাটিতে হলুদ চাষ করা যায়। তবে দোআঁশ ও বেলে-দোআঁশ মাটি হলুদ চাষের জন্য অতি উত্তম। তাই এ এলাকায় হলুদ চাষে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা।
স্থানীয় হলুদ চাষি আব্দুস ছালাম জানান, প্রতিবছর লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায় উৎপাদিত হাজার হাজার মন হলুদ যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। এর চাহিদা বেশি থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা হলুদ নিতে আসছেন লালমনিরহাটে। তাই কৃষকরা বেশি দামের আশায় উৎপাদিত হলুদ সিদ্ধ করে রৌদে শুকানোর পর বাজারে নিয়ে আসছেন। আর এসব হলুদের রঙ দেখে ঝুকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
অন্যদিকে প্রতি বছর লালমনিরহাটে কী পরিমাণ হলুদের আবাদ হয় তার সঠিক কোনো তথ্য জানা না গেলেও আগের চেয়ে ব্যাপক হারে হলুদ চাষ বেড়েছে বলে দাবি স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের।
শুধু লালমনিরহাট সদর নয়, সমগ্র লালমনিরহাট জেলায় হলুদের চাষ এখন ব্যাপক আকারে হচ্ছে।
হলুদ চাষী মোঃ সাহেব আলী বলেন, লালমনিরহাটে হলুদ বাগানে সবেমাত্র শুরু হয়েছে হলুদ উত্তোলন করার কাজ। তাই ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। কিন্তু গত মৌসুমের ন্যায় এ বছরও তেমন ভালো দাম না পাওয়ার কারণে কিছুটা মনক্ষুণ্ন কৃষকরা।
হলুদ একটি অর্থকরী ফসল। সঠিকভাবে বাজারজাত করা গেলে দাম সংকট নিরসণ করা সম্ভব বলেও মনে করেন এই কৃষক।
বাংলাদেশ কৃষক লীগ লালমনিরহাট সদর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি মোঃ হযরত আলী বলেন, লালমনিরহাটের মাটিতে সোনা ফলে এখানে পরিকল্পনা করে কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণের সঠিক ব্যবস্থা করা গেলে অর্থনীতি ও মানুষের ভাগ্য রাতারাতি পরিবর্তন হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone